অ-শিরোনামীয়
তুমি আমায় দিয়েছিলে ফোন
শেষ বিকেলের পরে,
চাঁদটা তখন আসছে সবে
সূর্যটাকে ঘুম পাড়িয়ে দিয়ে!
হাঁটিছি আমি মাঝ রাস্তায়,
বাজছে আমার ফোন-
মন বলছে, ধরতে বারণ
হাঁটার মাঝে ফোন।
শুনতে পাচ্ছি ঐ রিংটোন-
চেনা সেই প্রিয় মুখের ছবি
জানি আমি উঠে আছে পর্দায়,
ফোনটা ধরতে বারণ!
হাঁটবো আমি আজ সারাদিন-
সূর্যটাতো বিদায় নিল,
চাঁদটা থাকবে বাকি সারা রাত;
চাঁদের আলোয় হেঁটে সারা রাত
শুদ্ধ হয়ে তবে আমি
পবিত্রতায় সিক্ত হয়ে
তোমার হাতে হাত বাড়াব!
শেষ বিকেলের পরে,
চাঁদটা তখন আসছে সবে
সূর্যটাকে ঘুম পাড়িয়ে দিয়ে!
হাঁটিছি আমি মাঝ রাস্তায়,
বাজছে আমার ফোন-
মন বলছে, ধরতে বারণ
হাঁটার মাঝে ফোন।
শুনতে পাচ্ছি ঐ রিংটোন-
চেনা সেই প্রিয় মুখের ছবি
জানি আমি উঠে আছে পর্দায়,
ফোনটা ধরতে বারণ!
হাঁটবো আমি আজ সারাদিন-
সূর্যটাতো বিদায় নিল,
চাঁদটা থাকবে বাকি সারা রাত;
চাঁদের আলোয় হেঁটে সারা রাত
শুদ্ধ হয়ে তবে আমি
পবিত্রতায় সিক্ত হয়ে
তোমার হাতে হাত বাড়াব!
উৎসর্গঃ আয়েশা সিদ্দিকা হুমায়রা - আমার এই মিষ্টি বোনটা সেদিন আমাকে বিকেলে ফোন দিল। তখন আমি সংসদ ভবনের সামনে দিয়ে হাঁটাহাঁটি করছি। কি সুন্দর ট্রানজিশন চলতে তখন - এ বেলার সাথে ও বেলার! মাঝখানে আমি আটকা পড়ে গেলাম! আর ঠিক তখুনি শেষের লাইন ক'টা মাথায় যন্ত্রণা পাকাতে শুরু করল! ফোনটা ধরলাম না। আদরের ছোট বোনদের ফোন সাথে সাথে ধরতে হয় না। তাহলে নাকি তাদের টান কমে যায়! তার চেয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে টকটকে লাল সূর্যটার দিকে তাকিয়ে মাথার জট-টা ছাড়ান শুরু করলাম। এই কবিতাটা তোর জন্যে, হুমায়রা!
পুনশ্চঃ আমি সাধারনত এ ধরনের কবিতা লিখি না। হঠাৎ করে কেন যেন লিখতে ইচ্ছে হল। একধরনের এক্সপেরিমেন্ট বলা যায়। এক্সপেরিমেন্ট করতে কবি হওয়া লাগে না। কলম ধরতে জানলেই হয়! (অথবা কী-বোর্ড)
Comments
Post a Comment